হামাস: একটি শিয়া গণতান্ত্রিক সংগঠন না, বরং একটি সুন্নি ইসলামী সংগঠন?
হামাস একটি ফিলিস্তিনী ইসলামী জনগণের পক্ষ ও জনগণ প্রতিষ্ঠান যা ইসলামী রাজনীতি ও সমাজসেবা চালিয়ে যায়। এই গ্রুপটি ফিলিস্তিনের সামাজিক, প্রশাসনিক এবং দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে এবং প্রধানত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় দাবিতে নেতৃত্ব দেয়। হামাস ইসলামী ধারাবাহিক জামায়াত ছিল যা 1987 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ফিলিস্তিনের গজা প্রদেশে, আরব ইসরায়েল যুদ্ধের পর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। হামাসের লক্ষ্য হ’ল ইসলামিক মূল্যবোধ এবং ফিলিস্তিনী জনগণের অধিকারের উন্নতি। হামাসের আদেশে আদালত, পুলিশ, সড়ক পরিষেবা এবং অন্যান্য সুবিধাসমূহ সম্পাদিত হয়।
হামাসের ধারাবাহিক নেতৃত্ব সমূহ শারিয়াতের মূল্যবোধ, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা এবং ইসলামী সমাজ নির্মাণে বিশ্বাস করে। হামাস ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস করে এবং ইসরায়েলের পরিকল্পিত দখলের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
হামাস একটি ইসলামী জামায়াত, তবে এটি সুন্নি বা শিয়া ধারাবাহিক জামায়াত নয়। এটি ইসলামিক ধারাবাহিক জামায়াত যা ইসলামী শাসনের প্রতি বিশ্বাস রাখে।
এই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হল ফিলিস্তিনী জনগণের অধিকার এবং ইসলামী ধারাবাহিক মূল্যবোধ উন্নত করা। হামাসের মূল শাখার এই উদ্দেশ্যের প্রতি আদারে কঠোর ব্যাখ্যা করা হয়।
শিয়া ও সুন্নি ইসলাম
শিয়া ও সুন্নি ইসলাম দুটি মুখ্য ইসলামী ধারাবাহিক জামায়াত। এই দুটি ধারাবাহিক জামায়াতের মধ্যে বিভাজন মূলত ঐতিহাসিক, তাত্ত্বিক, রাজনৈতিক এবং বৌদ্ধিক কারণে ঘটেছে। নিম্নলিখিত সূত্রগুলি দ্বারা শিয়া ও সুন্নি ইসলামের পার্থক্য প্রতিষ্ঠান, ধারাবাহিকতা, ও অন্যান্য বিষয়গুলি নিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে:
1. প্রতিষ্ঠান:
- শিয়া: শিয়া ইসলামের উৎপত্তি হয়েছে ইমাম আলী (রাঃ) এবং তার পরের বাস্তবায়নের মধ্যে।
- সুন্নি: সুন্নি ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা হয়েছে মুহাম্মদ (সাঃ) এবং তার পরের বাস্তবায়নের মধ্যে।
2. ধারাবাহিকতা:
- শিয়া: শিয়া মানে আনুসারী বা অনুগামী। তারা বিশ্বাস করে যে, মুহাম্মদ (সাঃ) এর পরে ইমাম আলী (রাঃ) এবং তার পরের পত্রিকার নামোদাতারা ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা এবং নূরের প্রতিনিধি। তাদের আমানত হল ইসলামের অধিকারী এবং ধর্মীয় নির্ধারক।
- সুন্নি: সুন্নিরা মুহাম্মদ (সাঃ) এর কথা অনুসরণ করে এবং এবং কোরআন ও হাদিসের ওপর ভিত্তি করে ধর্ম বিশ্বাস করে। সুন্নি মুহাম্মদ (সাঃ) এবং কোরআন কে ইসলামের স্তম্ভ মনে করে।
3. ধর্মীয় অনুষ্ঠান:
শিয়া:
- মুহাররম: শিয়া মুসলিমরা মুহাররমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান করে যা মুহাররম মাসে ইমাম হুসাইন (রাঃ) ও তার অনুগামীদের স্মরণে বিনিময়ে হয়। এই উল্লেখযোগ্য দিনগুলির মধ্যে আশুরা পর্ব বেশ পরিচিত, যা মুহাররমের দশম দিনে পড়ে।
- আশুরা: আশুরা মুহাররমের দশম দিন, যা হুসাইন (রাঃ) ও তার অনুগামীদের স্মরণে বেশ পরিচিত। এই দিনে শিয়া মুসলিমরা কর্বলাওয়ালা, একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান, অনুষ্ঠান করে যা তারা হুসাইন (রাঃ) ও তার অনুগামীদের মৃত্যুর পর একটি অন্যত্র হায়েম এর মৃত্যুতে অনুগ্রহ করেন।
- বারাত: বারাত একটি আরাফাত মাসে পার্ক মেক্কায় ইসলামিক অনুষ্ঠান, যা মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শিয়া মুসলিমরা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে এবং আলী (রাঃ) এবং তার পরিবারের মুসলিমরা উপলব্ধি করেন যে এটি পার্ক মেক্কায় একটি শান্তি অনুষ্ঠান যা দাতাদের পার্ক এবং উপলব্ধি করে যে এটি ইসলামের অনুষ্ঠান।
সুন্নি:
- জুম্মাহ নামায়: সুন্নি মুসলিমরা প্রতিদিনের মধ্যে যে জুম্মাহ নামায় পড়ে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী অনুষ্ঠান যা প্রতিদিনের বাকি দিনের উত্তরে পড়া হয় না।
- ঈদ পর্ব: সুন্নি মুসলিমরা দুটি প্রধান ঈদ পর্ব উদযাপন করে: ঈদ উল-ফিতর এবং ঈদ উল-আযহা।
হামাসের প্রাথমিক প্রকৃতি:
হামাসের উৎপত্তি এর উপাত্ত অত্যন্ত বেদান্তিক এবং জনগণের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার বিষয়ে তেমন কিছু স্পষ্টতা নেই। তবে, হামাসের গঠনের মূল উদ্দীপনা ইসলামী সমাজ উন্নত করার জন্য প্রাচুর্যভাবে প্রচারিত হয়েছিল। এটি ইসলামী আদর্শ, মুসলিম জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতা সংরক্ষণের জন্য উত্তেজনা দিয়েছিল। এটি প্রথমে ১৯৮৭ সালে গঠিত হয়েছিল, যখন ফিলিস্তিনের হমাস এডহ পার্টি নামে প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়।
হামাসের বৈচিত্র্যগুলি:
হামাস একটি বিপক্ষের সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত হয়, যা ইসলামী ধারাবাহিকতা, শ্রদ্ধা, এবং জনগণের অধিকার প্রচারে মৌলিক অধিকারের মাধ্যমে রাজনৈতিক মন্ত্রণাত্মক প্রচার করে। তবে, তার নৈতিকতা এবং ইসলামী আদর্শের প্রতি প্রতিশ্রুতিগুলি অস্পষ্ট এবং সংগঠনের বেশিরভাগ অনুগতিকারীরা ইসলামী শ্রদ্ধা এবং প্রকৃত ইসলামী প্রয়োজন মেটান পড়ে মনে করেন। এছাড়াও, হামাস গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সহায়তা এবং শাসনের মধ্যে নির্বাচনের সূচনা দেওয়ার জন্য পরিচিত হয়েছে।
হামাসের প্রকারভেদ:
হামাসের অস্তিত্বের সাথে সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত ধারণা তৈরি করা একটি চৌদ্দ শতাব্দী পর্যন্ত পরিচিতি বা প্রতিষ্ঠান। এই সংগঠনটির সুন্নি বৃহত্তর অংশে ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে গঠিত এবং পরিচালিত হয়েছিল। এক্ষেত্রে, শিয়া ধারাবাহিকতা বা ধর্মীয় উদ্দীপনা এই সংগঠনের প্রধান অংশ ছিল না। হামাসের মূল উদ্দীপনা ইসলামিক নৈতিকতা, রাষ্ট্রীয়তা, এবং ইসলামী আদর্শের সমর্থনের মধ্যে সাংগঠিত হত।
হামাসের নীতি:
হামাস একটি সামরিক, রাজনৈতিক এবং সমাজসেবার সংগঠন হিসেবে কর্তিত্ব পালন করে। তারা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্তৃত্বপূর্ণ কাজ করে, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও দারিদ্র মোচন। তারা সামরিক ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করে এবং অধিকারী সংস্থার দ্বারা সরাসরি মানবাধিকারের প্রতিবন্ধী হয়ে আছে।
একটি সুন্নি সংগঠন হিসাবে হামাসের উদ্দীপনা:
হামাস একটি সুন্নি ইসলামী সংগঠন হিসাবে স্বীকৃতি পান না, এর কারণ হল তারা ইসলামী নৈতিকতা, রাষ্ট্রীয়তা, এবং সামরিক নীতিগুলির সমর্থনে সাংগঠিত হয়। তবে, হামাসের বৃহত্তর অংশ সুন্নি ধর্মের অনুসরণকারী হিসেবে পরিচিত হয়ে আছে এবং তাদের ধর্মীয় সুবিধা এবং আদর্শগুলির মধ্যে অধিকারপ্রিয় হয়ে আছে।
সমাপ্তি:
সমাপ্তিতে, হামাস একটি গভীরভাবে বিতর্কিত এবং অস্পষ্ট সংগঠন, যা তার ধর্মীয় ও রাজনৈতিক মূল উদ্দীপনা এবং উদ্দেশ্যের সন্তুষ্টিতে বৈদ্যুতিনী। যদিও হামাসের অনেক সদস্য সুন্নি ইসলাম অনুসরণ করে, তাদের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক উদ্দীপনার কারণে এটি সুন্নি ইসলামী সংগঠন হিসাবে সাধারণত স্বীকৃত হয় না। এটি ইসলামী নীতি এবং রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে অপরিসীমত স্বার্থের মধ্যে সুমিশ্রিত, এবং এর সাথে যুক্ত প্রতিক্রিয়া এবং পরিপাটিয়ের মাধ্যমে এটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুতরাং, হামাসের বিষয়ে সঠিক ধারণা পেতে সমাজ ও গবেষণার প্রতিপক্ষের মধ্যে বিশৃঙ্খলা বিন্দু থাকতে পারে।